অঞ্জনা সাহা
মাটির স্বর্গ
অঞ্জনা সাহা
এই যে স্বচ্ছ ঝরনাধারা পাহাড় বেয়ে নেমে আসে
সমতল ভূমির বুকে-
এখানে বয়ে চলে যেন মন্দাকিনীর স্রোত।
এখানে বয়ে চলে যেন মন্দাকিনীর স্রোত।
দৃষ্টির ভ্রমর ছুটে যায় সেই মধুমতির
বর্ণিল কতো বৃক্ষশোভিত সারি সারি গাছের মায়ায়!
বর্ণিল কতো বৃক্ষশোভিত সারি সারি গাছের মায়ায়!
আমার হৃদয় স্বর্গসুধায় ভরপুর হয়ে থাকে—
যেন তার শোভন-সুন্দর রূপ
আমাকে নিয়ে যায় পারিজাত-বনে।
আমার ইহকাল-পরকাল সঁপে দিই তারই পদমূলে।
হেমন্তের অরণ্যে যেখানে পাতায় পাতায়
মাখামাখি আলোর কুসুম,
সন্ধ্যার আকাশে ঝরে পড়ে স্নিগ্ধ শিশির,
সবুজ মাঠের ঘাস ভিজে ওঠে,
ভিজে ওঠে বন-বনান্তর— আর তার মোহন শরীর।
কতো বিচিত্র পাতা খসে পড়ে;
আমি তাদের খুব সন্তর্পণে বুকের কোটরে
জমিয়ে রেখে দিই—
যেখানে প্রাণের স্পন্দন–রাতশেষে
সেখানেই বেজে ওঠে আনন্দভৈরবী।
যেন তার শোভন-সুন্দর রূপ
আমাকে নিয়ে যায় পারিজাত-বনে।
আমার ইহকাল-পরকাল সঁপে দিই তারই পদমূলে।
হেমন্তের অরণ্যে যেখানে পাতায় পাতায়
মাখামাখি আলোর কুসুম,
সন্ধ্যার আকাশে ঝরে পড়ে স্নিগ্ধ শিশির,
সবুজ মাঠের ঘাস ভিজে ওঠে,
ভিজে ওঠে বন-বনান্তর— আর তার মোহন শরীর।
কতো বিচিত্র পাতা খসে পড়ে;
আমি তাদের খুব সন্তর্পণে বুকের কোটরে
জমিয়ে রেখে দিই—
যেখানে প্রাণের স্পন্দন–রাতশেষে
সেখানেই বেজে ওঠে আনন্দভৈরবী।
Post a Comment